আহাম্মকের কথায় প্রতিবাদ করোনা,কেননা শেষে তুমি নিজেই আহাম্মক বনে যাবে।মেয়ে-মানুষের কান্নার পেছনে সবসময়ে কারণ বা যুক্তি থাকেনা।সর্বাপেক্ষা দুর্বল ব্যক্তি সে যার কোন বন্ধু নেই।ছলনা ও অভিনয়ে মেয়েদের সাথে পুরুষ কখনই পারেনা।মেয়ে মানুষ যদি ভক্তিতে কেঁদে গড়াগড়ি দেয়,তবুও কোনোমতে তাকে বিশ্বাস করবে না।

1/17/2022

What Is a Mutual Fund? / মিউচ্যুয়াল ফান্ড কি?

মিউচ্যুয়াল ফান্ড সাধারণত সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের স্টক ও ডিবেঞ্চারের মাধ্যমে ফান্ড সৃষ্টি করার লক্ষ্যে বাজারে যে ধরনের ফান্ড ছাড়া হয় তাকে মিউচ্যুয়াল ফান্ড বলে। দেশের পুঁজি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উৎসাহ প্রদান এবং তার কিস্তি সম্প্রসারিত করা, পুঁজি বাজারের উন্নয়ন সাধন করা, ফান্ড সংগ্রহের মাধ্যমে অর্থকরী কাজে লাগানো,শিল্প সম্পর্কিত সহযোগিতা বৃদ্ধি ইত্যাদি ক্ষেত্রে উন্নয়নের লক্ষ্যে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো মিউচ্যুয়াল ফান্ড সৃষ্টি করে তা বাজারে ছেড়ে থাকে। বাংলাদেশে এই উদ্দেশ্যে বেশ কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাজারে মিউচ্যুয়াল ফান্ড ছেড়েছে। প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় মূলধন সংগ্রহ এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য মুনাফা অর্জনের সুযোগ সৃষ্টি করার ক্ষেত্রে এরূপ ফান্ড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের “বাংলাদেশ পুঁজি বিনিয়োগ সংস্থা” এবং “বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা” বাজারে মিউচ্যুয়াল ফান্ড ছেড়েছে আই সি বি এবং বি এস আর এস দেশে দ্রুত শিল্পায়ন এবং পুঁজি বাজার কে সুসংহত ও সক্রিও করনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। শিল্প প্রকল্পের জন্য দীর্ঘমেয়াদী ঋণ,সেতু অর্থায়ন ইত্যাদি উদ্দেশ্যে অর্থ সংগ্রহের জন্য আই সি বি এবং বি এস আর এস সহ অন্যান্য বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাগুলো মার্চেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তবে বর্তমানে “বাংলাদেশ পুঁজি বিনিয়োগ সংস্থা” এবং “বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা” দেশের সর্ব বৃহৎ মিউচ্যুয়াল ফান্ড হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। অন্য ভাবে বলা যায়- কটি নির্দিষ্ট মেয়াদ বা সময় শেষে ফান্ডের বিনিয়োগ থেকে যে মুনাফা অর্জিত হয়, তা আনুপাতিক হারে ওই ফান্ডের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়। ফলে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী সহজেই তাঁর অল্প বিনিয়োগের বিপরীতে দীর্ঘ মেয়াদে লাভবান হতে পারেন। এ ধরনের সমন্বিত বিনিয়োগের মাধ্যমকে মিউচুয়াল ফান্ড বলা হয়। What Is a Mutual Fund? A mutual fund is a type of financial vehicle made up of a pool of money collected from many investors to invest in securities like stocks, bonds, money market instruments, and other assets. Mutual funds are operated by professional money managers, who allocate the fund's assets and attempt to produce capital gains or income for the fund's investors. A mutual fund's portfolio is structured and maintained to match the investment objectives stated in its prospectus. Mutual funds give small or individual investors access to professionally managed portfolios of equities, bonds, and other securities. Each shareholder, therefore, participates proportionally in the gains or losses of the fund. Mutual funds invest in a vast number of securities, and performance is usually tracked as the change in the total market cap of the fund—derived by the aggregating performance of the underlying investments.

5/28/2020

ময়ূর-Indian Peafowl/Common Peafowl

ময়ূর

Indian Peafowl/Common Peafowl

Pavo cristatus 

 

ময়ূর দেখতে খুবই সুন্দর একটি পাখি। বাংলাদেশের প্রকৃতি থেকে ময়ূর অনেক আগে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ময়ূরের রুপ নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখেনা। ময়ূর পৃথিবীর সুন্দরতম বড় পাখিদের মধ্যে একটি। পৃথিবীতে যে সকল পাখি পেখম তোলে ময়ূর তার মধ্যে অন্যতম। ময়ূর বিভিন্ন রঙ্গের ও জাতের হয়ে থাকে, তবে আমাদের পরিচিত দেশি ময়ূর নীলাভ দেহের হয়ে থাকে। ডানার উপরে সাদা সূক্ষ্ম রেখা আছে।পিঠ লম্বা লেজ ও পালক গুলো সবুজ। ময়ূরের পেখমে সুন্দর বিচিত্র চোখের মত চকচকে ডিজাইন থাকে। মাথায় ঝুঁটি থাকে এবং তা ছড়ানো। আমাদের দেশে ময়ূর দেখতে চাইলে চিড়াখানা ছাড়া উপায় নাই। ময়ূর সম্পর্কে লিখে শেষ করা যাবেনা সুতরাং আজকে এই পর্যন্তই।

 
The peacock is a very beautiful bird to look at.Peacocks have long since become extinct in the nature of Bangladesh.Can't wait to tell the peacock's form anew.
The peacock is one of the most beautiful large birds in the world. The peacock is one of the birds that makes feathers in the world.Peacocks come in a variety of colors and species, but our native peacocks have a bluish body. There are fine white lines on the wings. The back has a long tail and the feathers are green. The peacock's feathers have a beautiful, eye-catching design. It has a crest on its head and it is spread out. If you want to see peacocksin our country, there is no way without a zoo.Can't finish writing about the peacock so far today.

 

5/27/2020

White-cheeked Partridge/ White-cheeked Hill Partridge-সাদাচিবুক তিতির

সাদাচিবুক তিতির  

White-cheeked Partridge/ White-cheeked Hill Partridge

Arborophila atrogularis

এই পাখিটি বাংলাদেশ বিরলতম। চির সবুজ মিশ্র বনে এদের দেখা মিলতো।সাধারন তিতিরের চেয়ে আকৃতিতে কিছুটা বড় হয় এই তিতির। এদের পিঠ হলুদা ভাব ধুসর,কপাল,চিবুক ও ভ্রু সাদা,মুখমণ্ডল কাল যা মুখোশের মত দেখা যায়।গলায় ও বুকের সামনের দিকে কালো ডোরা থাকে।পেট ও পার্শ্বদেশ ধূসর। চোখ, অন্য রঙের ফোঁটাযুক্ত ডানা ও পা লালচে। পিঠ আঁশের মত পালক দ্বারা আবৃত। এদের দৈর্ঘ্য কমবেশি ২৮ সেন্টিমিটার। সাদাচিবুক তিতির নাদুস-নুদুস, পা দেহের পেছনদিকে হওয়ার ফলে মনে হয় এ পাখির দেহ খাড়া কাঠির উপর বসানো।

This bird is the rarest in Bangladesh. They were found in evergreen mixed forests. These partridges are slightly larger in size than normal partridges. Their backs are yellowish gray, forehead, chin and eyebrows are white, face is black which looks like a mask. There are black stripes on the front of the neck and chest. The abdomen and sides are gray. Eyes, other colored spots, wings and legs are red. The back is covered by fibrous feathers. Their length is less than 26 cm. The body of this bird seems to be sitting on a steep stick as its legs are towards the back of the body.

 

 

6/04/2019

জনপ্রিয় গান ‘ ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে’

বি বি সি বাংলা থেকে সংগ্রহীতঃ

‘রমজানের ঐ রোজার শেষে’ গান জনপ্রিয় কিভাবে হল?

রানার কবিতা

রানার

কবির নাম-সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা
এই কবিতাটিতে কবির এক অসামান্য কবি মনের প্রকাশ পেয়েছে,
এই কবিতা নিয়ে গান হয়েছে,হয়েছে নাটিকা!!
কবিতাটি একটি পেশাজীবী মানুষের দায়িত্ব ও তার জীবনের অংশ বিশেষ ভাবে ফুটে উঠেছে!!
কবিতাটি জতবার পাঠ করেছি ততবারই ভাল লেগেছে.........আপনারাও কবিতাটি পাঠ করুন ভাল লাগবে!!
..............................















রানার ছুটেছে তাই ঝুম্‌ঝুম্ ঘন্টা বাজছে রাতে
রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে,
রানার চলেছে, রানার !
রাত্রির পথে পথে চলে কোনো নিষেধ জানে না মানার ।
দিগন্ত থেকে দিগন্তে ছোটে রানার-
কাজ নিয়েছে সে নতুন খবর আনার ।

রানার ! রানার !
জানা-অজানার
বোঝা আজ তার কাঁধে,
বোঝাই জাহাজ রানার চলেছে চিঠি আর সংবাদে;
রানার চলেছে, বুঝি ভোর হয় হয়,
আরো জোরে, আরো জোরে হে রানার দু্র্বার দুর্জয় ।
তার জীবনের স্বপ্নের মতো পিছে সরে যায় বন,
আরো পথ, আরো পথ – বুঝি লাল হয় ও – পূর্ব কোণ ।
অবাক রাতের তারারা, আকাশে মিট্‌মিট্ করে চায়;
কেমন ক’রে এ রানার সবেগে হরিণের মতো যায় !
কত গ্রাম, কত পথ যায় স’রে স’রে –
শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে;
হাতে লন্ঠন করে ঠন্‌ঠন্, জোনাকিরা দেয় আলো
মাভৈঃ রানার ! এখনো রাতের কালো ।

এমনি ক’রেই জীবনের বহু বছরকে পিছু ফেলে,
পৃথিবীর বোঝা ক্ষুধিত রানার পৌঁছে দিয়েছে ‘মেলে’ ।
ক্লান্তশ্বাস ছুঁয়েছে আকাশ, মাটি ভিজে গেছে ঘামে
জীবনের সব রাত্রিকে ওরা কিনেছে অল্প দামে ।
অনেক দুঃখে, বহু বেদনায়, অভিমানে, আনুরাগে,
ঘরে তার প্রিয়া একা শয্যায় বিনিদ্র রাত জাগে ।

রানার ! রানার !
এ বোঝা টানার দিন কবে শেষ হবে ?

রাত শেষ হয়ে সূর্য উঠবে কবে ?
ঘরেতে অভাব; পৃথিবীটা তাই মনে হয় কালো ধোঁয়া,
পিঠেতে টাকার বোঝা, তবু এই টাকাকে যাবে না ছোঁয়া,
রাত নির্জন, পথে কত ভয়, তবুও রানার ছোটে,
দস্যুর ভয়, তারো চেয়ে ভয় কখন সূর্য ওঠে ।
কত চিঠি লেখে লোকে –
কত সুখে, প্রেমে, আবেগে, স্মৃতিতে, কত দুঃখে ও শোকে ।
এর দুঃখের চিঠি পড়বে না জানি কেউ কোনো দিনও,
এর জীবনের দুঃখ কেবল জানবে পথের তৃণ,
এর দুঃখের কথা জানবে না কেউ শহরে ও গ্রামে,

এর কথা ঢাকা পড়ে থাকবেই কালো রাত্রির খামে ।
দরদে তারার চোখ কাঁপে মিটিমিটি, –
এ-কে যে ভোরের আকাশ পাঠাবে সহানুভূতির চিঠি –
রানার ! রানার ! কি হবে এ বোঝা ব’য়ে ?
কি হবে ক্ষুধার ক্লান্তিতে ক্ষয়ে ক্ষয়ে ?
রানার ! রানার ! ভোর তো হয়েছে – আকাশ হয়েছে লাল
আলোর স্পর্শে কবে কেটে যাবে এই দুঃখের কাল ?

রানার ! গ্রামের রানার !
সময় হয়েছে নতুন খবর আনার;
শপথের চিঠি নিয়ে চলো আজ
ভীরুতা পিছনে ফেলে –
পৌঁছে দাও এ নতুন খবর,
অগ্রগতির ‘মেলে’,
দেখা দেবে বুঝি প্রভাত এখুনি –
নেই, দেরি নেই আর,
ছুটে চলো, ছুটে চলো আরো বেগে
দুর্দম, হে রানার ॥




10/24/2016

সম্মোহনবিদ্যা/হিপ্লটিজম/হিপনোসিস/HYPNOTISM



সম্মোহনবিদ্যা/হিপ্লটিজম/হিপনোসিস/HYPNOTISM

সম্মোহনবিদ্যাকে(HYPNOTISM-হিপ্লটিজম)এক হিসেবে কলা-বিদ্যা(Arts) বলা চলে।এর প্রভাবে যে কোন মানুষকে সম্মোহনকারী তার নিজের ইচ্ছামত যে কোন কাজ করিয়ে নিতে পারেন।আদি বা প্রাচীনকাল থেকেই সম্মোহনবিদ্যাকে মানুষ বিভিন্ন কাজে লাগাচ্ছে।
তখন এর ব্যবহার ছিল দৈবিক ক্ষমতা,যাদুবিদ্যা,অলৌকিক ঘটনা হিসেবে।কিন্তু বর্তমানে বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে সম্মোহনবিদ্যাকে জানবার চেষ্টা চলছে।
হিপ্লটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা আরম্ভ করেন অষ্ট্রিয়ার-ভিয়েনা শহরের এক ডাক্তার তাঁর নাম ছিল “ফ্রাণ্ডস আন্টন মেজমার”(১৭৩৩-১৮১৫)।ডাক্তার মেজমারের নাম অনুসারে হিপ্লটিজমকে বহুকাল পর্যন্ত মেজমাইরজম বলা হতো।
স্কটল্যান্ডের ডাক্তার জেমস ব্রেড ১৮৪০ খ্রিস্টাব্দে “হিপ্লটিজম” শব্দটা প্রথম ব্যবহার করেন।হিপ্লটিজম শব্দের উৎপত্তি গ্রীক শব্দ হুপ্নস থেকে। গ্রীক হুপ্নস এর মানে হলো “ঘুম”।অবশ্য হপ্নস হলো গ্রীক ঘুমের দেবতার নাম।

মূলতঃএকজনের চরম প্রস্তাবনা,তীব্র আবেগ কল্পনা শক্তি দ্বারা অন্যের মনকে প্রভাবিত করা এবং পরিচালনা করাকে বলা হয় হিপ্লটিজম বা হিপনোসিস
সম্মোহিত মানুষকে দেখলেই বোঝা যায় যে সে একটা আচ্ছন্ন তন্দ্রা অবস্থায় রয়েছে।আর এই আচ্ছন্ন অবস্থাতে সম্মোহনকারী,সম্মোহিত বেক্তিকে দিয়ে নিজের মনমতো সব কাজ করিয়ে নিতে পারে।ইচ্ছে না থাকলে সম্মোহিত হওয়া যায়না বলে এর জন্য সহযোগিতার প্রয়োজন পরে।তাই সম্মোহন করার আগে সম্মোহনকারী ইচ্ছুক বেক্তিকে একটি অন্ধকার ঘরে বসিয়ে খুব মৃদু স্বরে তাকে বার বার খুব আরাম করে বসিয়ে শরীলকে শিথিল করতে বলে।এরপর তাকে যে কোন একটি জিনিসের দিকে একদৃষ্টিতে চেয়ে থাকতে বলে। বহুক্ষণ এভাবে চেয়ে থাকতে থাকতে তার চোখ যখন ক্লান্ত হয়ে পড়ে তখন সম্মোহনকারী তাকে চোখ বন্ধ করতে বলে আর তখনি সে ঘুমে আচ্ছন্ন হয়।এই রকম অবস্থাতে সম্মোহনকারী তাকে নানা কথা বলে,নানা নির্দেশ দেয়,আর সম্মোহিত অবস্থাতে যা বলা হয় সে সবকিছুই করতে থাকে।
সম্মোহিত হবার পড়ে একজন বেক্তি নিজেকে অন্ধ,কানা,ববা সব কিছুই ভাবতে পারে,ঠাণ্ডায় ঠকঠক করে কাঁপতে পারে।সম্মোহিত করে তাকে দিয়ে এমন সব কাজ করিয়ে নেওয়া যায় যা সে সদ্য অবস্থায় কখনো করতে পারেনা।সম্মোহিত অবস্থা থেকে স্বাভাবিক অবস্থাতে ফিরে আসার পরে তার পক্ষে সে কি করেছে আর না করেছে কিছুই আর মনে করা সম্ভব হয় না।
বর্তমান সময়ে অনেক রকম রোগের চিকিৎসা জন্য হিপ্লটিজম প্রয়োগ করা হয়। ইংল্যান্ডে ডাঃ এস ডেল  অবেদকের(এনাস্থিজিয়া) পরিবর্তে সম্মোহিত করে তাঁর রোগীদের দাত তুলতেন।এভাবে তিনি ফুসফুসের ওপর অস্ত্রপচারও করেছেন।মনের উপর চাপ বা দুশ্চিন্তা হিপ্লটিজম করে দূর করা যায়।

5/03/2016

বেকুটিয়া সেতুর পর্যটন গুরুত্ব



যদি কাউখালি ও পিরোজপুর সদরের সংযোগকারী বেকুটিয়া পয়েন্টে সেতু বাস্তবায়ন না হয়,তাহলে পিছিয়ে যাবে পুরা একটি অঞ্চলের উন্নয়ন ও অগ্রগতি,বর্তমানে পরিবহন খরচ যা হচ্ছে তার চেয়ে এই অঞ্চলের মানুষের যোগাযোগ ব্যায় বেড়ে দারাবে দিগুন।উন্নয়ন অগ্রগতিতে পুরপুরি পিছিয়ে যাবে কাউখালি,স্বরূপকাঠি,ঝালকাঠি,রাজাপুর,পিরোজপুর,বাগেরহাট সহ এর আশপাশের কৃষি ও মৎস্ নির্ভর পেশাজীবীরা।সবচেয়ে বেশি খতিগ্রস্থ হবে এই অঞ্চলের সম্ভাবনাময় শিল্প সংস্কৃতি ও পর্যটন শিল্প, বর্তমান প্রজন্ম বঞ্ছিতহবে দেশের ভিতরের অনেক অজানা বিষয়থেকে এই অঞ্চলের পর্যটন গুরত্তের কিছু অংশ তুলে ধরার চেষ্টা করলাম দক্ষিন বঙ্গ ও দেশবাসির উদ্দেশ্যে-শত বছরের পুরানো হিন্দু সভ্যতা ও সংস্কৃতির অংশ কাউখালি,রায়েরকাঠির- রাজবাড়ি,মঠ,মন্দির,পদ্ম পুকুর/কুমারখালির কালী মন্দির/নেসারাবাদের দুই গম্বুজ মসজিদ/কউরিখারা জমিদার বাড়ি/বলেস্বর ডিসি পারক/বিশ্ব ঐতিহ্যের ধারক নাজিরপুরের ভাসমান সবজিক্ষেত/আটঘর ও কুরিয়ানার পেয়ারা ও নার্সারি বাগান/গাবখান ও বলেস্বর সেতু/স্বরূপকাঠির ঐতিহ্যবাহী ভাসমান নৌকা ও কাঠের বাজার/ইন্দেরহাট বন্দর ও এই বন্দর কেন্দ্রিক বাউয়ালিদের নৌকা,গোলপাতা ও শাল গজারির বাণিজ্য/নৈসর্গিক বেকুটিয়া এলাকা/শেরেবাংলার মামা বাড়ি সাতুরিয়া/ছারছিনা পিরসাহেবের পুণ্যভূমি,মসজিদ ও মাদ্রাসা/সন্ধ্যা/কচা/কালীগঙ্গা নদী/গাপখান চ্যানেল/কাউখালি ও হুলারহাট নদিবন্দর/রাজবাড়ি ও জলাবারির নৈসর্গিক অঞ্চল/শ্রীরামকাঠির ঐতিহ্যবাহী মন্দির/বাগেরহাটের ষাটগম্বুজ মসজিদ/রূপসা সেতু/কাউখালির চিরাপাড়ার চড় ও ইকোপার্ক/সয়নারঘুনাথপুর বিচ্ছিন্ন দ্বিপ ইউনিয়নের নৈসর্গিক অবস্থান এর কুমারপাড়া ও জেলেপাড়া শতাব্দী পুরানো কাউখালির দক্ষিণ বাজার/মুক্তিযুদ্ধের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গৌরবময় ইতিহাস সহ অসংখ্য নিদর্শন যার পর্যটন গুরুত্ব অনেক!!!

তাই অত্র অঞ্চলের পর্যটন,সামাজিক,সংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কথা বিবেচনা করে অবিলম্বে বেকুটিয়া পয়েন্টেই বেকুটিয়া সেতু বাস্তবায়ন চাই!!!
......তানভীর হায়দার রনি......