আহাম্মকের কথায় প্রতিবাদ করোনা,কেননা শেষে তুমি নিজেই আহাম্মক বনে যাবে।মেয়ে-মানুষের কান্নার পেছনে সবসময়ে কারণ বা যুক্তি থাকেনা।সর্বাপেক্ষা দুর্বল ব্যক্তি সে যার কোন বন্ধু নেই।ছলনা ও অভিনয়ে মেয়েদের সাথে পুরুষ কখনই পারেনা।মেয়ে মানুষ যদি ভক্তিতে কেঁদে গড়াগড়ি দেয়,তবুও কোনোমতে তাকে বিশ্বাস করবে না।

2/11/2015

INTERNATIONAL TRADE(আন্তর্জাতিক বাণিজ্য)



INTERNATIONAL TRADE
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যর সাথে বর্তমানে অনেকেই পরিচিত। অন্যভাবে বলতে গেলে আমদানি ও রপ্তানি যদি ভিন্ন দেশের সাথে সংগঠিত হয় সেই আমদানি ও রপ্তানি হল আন্তর্জাতিক বাণিজ্য।
আসলে নিজের ভাষাতে সহজে বুঝানোর চেষ্টা করা হলেও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকে খুব সহজেই বর্ণনা করা সম্ভবপর নয়।
বর্তমান বিশ্ব যেভাবে প্রতিযোগিতাপূর্ণ ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র নিজস্ব গণ্ডির ভিতরে থেকে ব্যাবসা বাণিজ্য পরিচালনা করলে মুনাফার পরিমাণ আশানুরূপ নাও হতেপাড়ে।
আবার একটি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের সমৃদ্ধি ঘটে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের মাধ্যমেই।সুতরাং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বর্তমান যুগে অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
এই পৃথিবীতে এমন কোন দেশ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর যেদেশ তার প্রয়োজনের সবটুকু পণ্য বা সেবা উৎপাদন সক্ষম। মানুষ হিসেবে আমাদের প্রয়োজনের সীমানা অসীম এবং এই অসীম প্রয়োজনের প্রাপ্তি মিটানর জন্যই এক দেশের মানুষ অপর কোন দেশের পণ্য ও সেবার প্রতি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। আর এই নির্ভরশীলতার বিষয় থেকেই তৈরি হয় আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের।
সাধারণত FOREIGN TRADE- এর যুগ উপযোগী ও আধুনিক সংস্করণ হচ্ছে INTERNATIONAL TRADE.


..................চলবে..................
 

2/05/2015

LOVE BUGS(প্রেমিক পতঙ্গ)



পৃথিবীতে ভালবাসার অনেক নিদর্শন রয়েছে।
এই নিদর্শন শুধুযে মানুষ সৃষ্টি করে তা নয়,
ভালবাসার বিষয়টি পতঙ্গ,প্রাণী,পাখি সবার
জীবনে বিদ্যমান।
এখন এমনি একটা পতঙ্গের সাথে পরিচয় হব।
পতঙ্গটির নামলাভবাগ
পতঙ্গবিদদের কাছে বড় প্রিয় এই পতঙ্গটি।
বিজ্ঞানীদের ভাষাতে এই পতঙ্গটির নাম
প্লোসিয়া নিয়ারকটিকা
অদ্ভুত এই পতঙ্গ জীবনের অর্ধেক সময় কাটায়
প্রেম নিবেদন করে।
লার্ভা অবস্থা থেকে প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ জন্মাবার পরথেকেই
শুরু হয়ে যায় এই প্রেম নিবেদনের পালা।চলে আমৃত্যু।
 

2/02/2015

পাখির উড্ডয়ন

উড্ডয়ন পৃথিবীর বেশিরভাগ পাখির চলাফেরা করার সবচেয়ে প্রচলিত পদ্ধতি। পৃথিবীর প্রায় বেশিরভাগ প্রাণী থেকে পাখিকে এই একটিমাত্র বৈশিষ্ট্য দিয়ে আলাদা করা যায়। খাদ্য সংগ্রহ, প্রজনন, শিকারীর হাত থেকে রক্ষা ইত্যাদি বিভিন্ন কাজে পাখির উড্ডয়ন ক্ষমতা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। পাখির শারীরিক গঠন এমনভাবে অভিযোজিত হয়েছে যাতে উড়ে বেড়াতে সহজ হয়। সামনের দু'টি উপাঙ্গ বহু বছরের বিবর্তনে অভিযোজিত হয়ে ডানায় রূপান্তরিত হয়েছে এবং এই ডানার বিভিন্ন ব্যবহারের ফলেই পাখি আকাশে ভেসে বেড়াতে পারে। উড্ডয়ন-কৌশলের উৎপত্তি সম্পর্কে তিনটি প্রধান মতবাদ পাওয়া যায়। পাউন্সিং প্রোঅ্যাভিস মতবাদ, কার্সোরিয়াল মতবাদ এবং আর্বোরিয়াল মতবাদপাউন্সিং প্রোঅ্যাভিস মতবাদ অনুসারে পাখিরা আসলে শিকারী প্রাণী থেকে উদ্ভূত হয়েছে যারা উঁচু স্থান থেকে অ্যাম্বুশ করে শিকার করত। এ সময় তারা তাদের সামনের দুই উপাঙ্গ ব্যবহার করত শিকার আঁকড়ে ধরার কাজে। প্রথম দিকে তারা শিকারকে টেনে নিয়ে যেত। পরে শিকার বহন করে নিয়ে যেত। শিকার ধরার সময় যে সময়টুকু এরা শূণ্যে ভেসে থাকত, সে সময় তাদের সামনের উপাঙ্গের গতি-প্রকৃতি ও গঠনের ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়। কার্সোরিয়াল মতবাদ অনুসারে ভূমিতে দ্রুত দৌড়ানোর ফলে পাখির উড্ডয়নের উৎপত্তি ঘটেছে। পাখির পূর্বপুরুষ দীর্ঘ লেজযুক্ত দৌড়বাজ দ্বিপদী প্রাণী ছিল। এরা দ্রুত দৌড়াতে পারত এবং শক্তিশালী পশ্চাদপদের ওপর ভর দিয়ে লাফ দিতে পারত। এরা বাতাসের মধ্যে অগ্রপদ বিস্তৃত করতে পারত। আবার আর্বোরিয়াল মতবাদে বলা হয়েছে,পাখির পূর্বপুরুষ বৃক্ষবাসী প্রাণী ছিল।তারা গাছে চড়ত এবং সেখান থেকে গ্লাইড করে মাটিতে নামত বা অন্য গাছে যেত। এ ধরনের পাখি গাছ বা উঁচু জায়গা থেকে কিছুটা দূরত্বে বাতাসের মধ্যে দিয়ে গ্লাইড করতে বা উড়ে যেতে সক্ষম ছিল। সময়ের ব্যবধানে অগ্রপদ ক্রমশ বড় হয় এবং ডানাতে পরিণত হয়। যা প্রাণীকে উড়বার সময় ভর রক্ষা করতে সহায়তা করত।
পাখি বিভিন্ন পদ্ধতিতে উড়ে বেড়ায়; যেমন: ফ্ল্যাপিং, সোরিং, গ্লাইডিং বা স্কিমিং, হোভারিং ইত্যাদি। পাখির উড্ডয়ন পদ্ধতি এর ডানার গঠন আর দেহের আকারের উপর নির্ভরশীল।এছাড়াও পৃথিবীতে প্রায় ৬০ প্রজাতির পাখি আছে যারা একেবারেই উড়তে পারে না অধিকাংশ বিলুপ্ত পাখি উড়তে অক্ষম ছিল। এসব পাখিদের অধিকাংশই দ্বীপবাসী। ধারণা করা হয়, দ্বীপে কোন শিকারী প্রাণী না থাকায় এসব পাখির পূর্বপুরুষদের আত্মরক্ষার জন্য উড়বার প্রয়োজন পড়েনি। সে কারণে ক্রমে ক্রমে তাদের উড়ার ক্ষমতা লোপ পায়। এধরনের পাখিরা তাদের ডানাকে উড়বার মত করে ব্যবহার করতে পারে না। তবে পেঙ্গুইন, অক প্রভৃতি উড্ডয়ন-অক্ষম পাখি পানিতে সাঁতার কাটার সময় ঠিক উড়ার মত করে ডানা ব্যবহার করে।

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে  নেয়া