লক্ষ্মীপুর জেলাঃ
লক্ষ্মীপুর জেলায় কয়েকজন পীরবুজুর্গের
মাজার রয়েছে, যেগুলো ঐতিহাসিক এবং স্থাপত্যশৈলীর দিক থেকে অনেক উন্নত।
পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য রামগতি একটি উপযুক্ত স্থান। রামগতি
বাজারের পশ্চিম দিক দিয়ে মেঘনা নদী বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। এখানকার নৈসর্গিক
দৃশ্য খুবই মনোরম। এটি একটি প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত। পর্যটকরা এখানে বসে
ইলিশ ধরার রোমাঞ্চকর দৃশ্য উপভোগ করতে পারে। রামগতি ভ্রমণের সময় পর্যটকরা
সেখানকার মিষ্টি এবং মহিষের দুধে তৈরি ঐতিহ্যবাহী দই সংগ্রহ ও উপভোগ করতে
পারে। এখানে কুয়াকাটার মত সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দৃশ্য অবলোকন করা যায়।
বন বিভাগের বিশাল বনায়ন, কেয়াবনের সবুজ বেস্টনীও নজরে আসবে। যাতে সড়ক ও
নৌপথে পর্যটকদের যাতায়াতে সুবিধা হয়। পর্যটন স্পটগুলো সরকারের সংরক্ষণ
নীতিমালার আওতায় রাখা এবং এর উন্নয়ন প্রয়োজন।
পর্যটকদের সুবিধার্থে
আধুনিক হোটেল, মোটেল ও রেস্টুরেন্ট স্থাপন করা প্রয়োজন।বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন থেকে নেয়া
No comments:
Post a Comment